রিয়েলমি কোম্পানিটি তাদের কাস্টমারদের জন্য মার্কেটে যুক্ত করছে নতুন সিরিজ । তাদের উদ্ভাবিত সিরিজগুলো খুব দ্রুত মানুষের কাছে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে । জনপ্রিয়তার দিক থেকে এই কোম্পানিটির অবস্থান অন্যান্য মডেলগুলোর থেকে পিছিয়ে নেই । রিয়েলমির হাত ধরে মার্কেটে চলে আসলো Realme GT Neo 2 মডেল । কোম্পানিটির দেওয়া তথ্যে দেখা গেছে পারফরমেন্সের দিক দিয়ে মোবাইলটি অনেকটাই ভালো । বিশেষ করে আমরা যারা গেম খেলার জন্য এই মোবাইলটিকে টার্গেট করবো নিশ্চিন্তে এই মোবাইলটি তাদের জন্য মার্কেটের সেরা হতে পারে । মোবাইলটির বডি বিল্ড এবং ডিজাইন আমার কাছে পার্সোনাল ভাবে অনেকটা ভালো লেগেছে । এই মোবাইলটিকে কয়েকটি ভেরিয়েন্টে মার্কেটে রিলিজ করা হয়েছে । এখান থেকে আপনি আপনার পছন্দমত মডেলটিকে বেছে নিতে পারবেন । ফুল স্পেসিফিকেশন এর পাশাপাশি সুবিধা ও অসুবিধার দিকগুলো তুলে ধরা হলো ।
রিয়েলমি কোম্পানিটির সিরিজগুলোতে হাই সেন্সরের ক্যামেরা লক্ষ্য করা যায় । Realme GT Neo 2 মডেলটিতে আমরা হাই ফাংশন এর ক্যামেরা পেয়ে যাব । প্রাইমারি ক্যামেরার ওয়াইড সেন্সরে 64 মেগাপিক্সেল ক্যামেরা রয়েছে এছাড়াও আল্ট্রা ওয়াইড ফাংশনে থাকছে 8 মেগা পিক্সেল দিয়ে ইমেজ তোলার সুবিধা । ক্লিয়ার এবং স্পষ্ট ভাবে ছবি তোলার জন্য ম্যাক্রো ক্যামেরা সেন্সরে রয়েছে 2 মেগাপিক্সেলের একটি ক্যামেরা । মোটামুটি হাই কোয়ালিটি মানের ফোনটিতে ম্যাক্রো ক্যামেরা সেন্সরে তুলনামূলকভাবে একটু কম পারফরম্যান্স দেওয়া হয়েছে । ম্যাক্রো ক্যামেরা সেন্সরটিতে নিম্নতম 5 মেগাপিক্সেল ক্যামেরা ব্যবহার করলে ভালো হতো । আন্ডার ডিসপ্লেতে ত্রিপল রেয়ার ক্যামেরার সাথে থাকছে সিঙ্গেল এলইডি ফ্ল্যাশ লাইট । ক্যামেরা গুলোর ফিচারে পেয়ে যাব সুপার লাইট সিন , প্রফেশনাল মুড , ব্যাকগ্রাউন্ড ব্লার , এইচডিআর , সুপার ম্যাক্রো , কালার ফুল মুড ইত্যাদি । সেলফি তোলার জন্য মোবাইল থেকে সামনের ক্যামেরায় রয়েছে 16 মেগাপিক্সেল এর ক্যামেরা সেন্সর । ফ্রন্ট ক্যামেরার ফিচারে পাওয়া যাবে এইচডিআর , পানোরামা , ফ্রন্ট শর্ট ফিলিপ ইত্যাদি । ভিডিও রেকর্ডিং করার ক্ষেত্রে কোন সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে না , কেননা এখানে ফুল এইচডি 1080 রেজুলেশন পিক্সেলে ভিডিও করার সুবিধা রয়েছে ।
লং লাইফ টাইম এর পাশাপাশি এই মোবাইলটিতে পাওয়া যাবে লিথিয়াম পলিমার টাইপের নন রিমুভেবল ব্যাটারি । স্মার্টফোনটির ব্যাটারি ক্যাপাসিটিতে আমরা পেয়ে যাব 5000 mAh পাওয়ারের মিডিয়াম শক্তিশালী ব্যাটারি । ফুল চার্জ দিয়ে মোবাইলটিকে অনায়াসেই টুকটাক ব্যবহারের দুইদিন চালানো যাবে । হাই কোয়ালিটির গেমসগুলোকে প্রায় সম্পূর্ণ একদিন গেম প্লে করা যাবে । চার্জিং ব্যবস্থার কথা বলতে গেলে এখানে ওয়্যারলেস চার্জিং সিস্টেমের কোন তথ্য পাওয়া যায়নি । স্মার্টফোনটির সাথে যে চার্জার বক্স পাওয়া যাবে সেটি দিয়ে 65 ওয়াট দ্রুতগতিতে চার্জ দেওয়া সম্ভব । ব্যাটারি পারফরমেন্স খারাপ বলার কোন সুযোগ নেই । নির্ধারিত বাজেট অনুযায়ী এই মোবাইলটিতে ব্যাটারি পারফরম্যান্স মোটামুটি ভালই রয়েছে । ব্যবহৃতকারীদের কাছ থেকে জানা গেছে ব্যাটারিটি ফুল চার্জ হতে প্রায় 56 মিনিট লাগে ।
মোবাইল কিনার পূর্বে আমরা প্রায় সকলেই যে বিষয়টিকে অবশ্যই জেনে নেই সেটি হচ্ছে মোবাইলটিতে ব্যবহৃত এক্সটার্নাল অথবা ইন্টার্নাল মেমোরি পারফরম্যান্স । যে স্মার্টফোনগুলোতে মেমোরি পারফরম্যান্স তুলনামূলক বেশি সেগুলো ক্রয় করার আগ্রহ প্রায় অনেকের মধ্যেই লক্ষ্য করা যায় । তাছাড়া যে মোবাইলফোন গুলোতে হাই কোয়ালিটির মেমোরি পারফরম্যান্স দেওয়া হয়েছে সেগুলোকে ফাস্টেস্ট স্পিডে ব্যবহার করা যাবে । যাহোক আলোচ্য এই মোবাইলটিতে হাই লেভেলের মেমোরি পারফরম্যান্স ব্যবহার করা হয়েছে । ইন্টার্নাল মেমোরির দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে এখানে রয়েছে 8 / 12 জিবি দুইটি ভেরিয়েন্ট টাইপের সাথে 128 / 256 জিবি রোম । খুবই খারাপ বিষয় হচ্ছে এখানে পাওয়া যাবেনা এক্সটার্নাল মেমোরির সুবিধা । তবে ওটিজি ক্যাবল ব্যবহারের সুবিধা থাকার কারণে আপনার পছন্দমত মেমোরি পারফরম্যান্সের সুবিধা গ্রহন করতে পারবেন । হিউজ পরিমান মেমোরি পারফরম্যান্স থাকার কারণে আমরা আমাদের প্রয়োজনীয় দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি মুভি , নাটক , সিনেমা ইত্যাদি এখানে সংগ্রহ করে রাখতে পারব ।
স্মার্টফোনটিকে 5 জেনারেশন নেটওয়ার্কের আওতায় রাখা হয়েছে । নেটওয়ার্ক টেকনোলজিতে পাওয়া যাবে 2 জি , 3 জি , 4 জি এবং 5 জি । 4 জি এবং 5 জি নেটওয়ার্ক সংযোগ কানেকশন রেখে উন্নত মানের ফাস্টেস্ট নেটওয়ার্ক স্পিড পাওয়া যাবে । ন্যানো সিম এর পাশাপাশি থাকছে ডুয়েল সিম কার্ড ব্যবহারের সুবিধা । সর্বোচ্চ দুইটি সিম কার্ড ব্যবহারের সুবিধা থাকছে । নেটওয়ার্ক কানেক্টিভিটিতে তারবিহীন অথবা ওয়্যারলেস কানেকশন গুলোর অবদান চোখে পড়ার মতো । 5.1 ভার্সনের ব্লুটুথ , ওয়াইফাই ডিরেক্ট , ওয়াইফাই হটস্পট , ওয়াইফাই ডিসপ্লে । ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক স্পিড সাপোর্ট করবে সর্বোচ্চ 2.4 গিগাহার্জ । নেভিগেশন বার হিসেবে পাওয়া যাবে জিপিএস । এখানে উপস্থিত রয়েছে এনএফসি এবং ইউএসবি টাইপ-সি ক্যাবল ও ওটিজি ক্যাবল । দেশের যেকোনো স্থান থেকেই ফাস্টেস্ট এবং উন্নত মানের নেটওয়ার্ক স্পিড উপভোগ করা যাবে ।
আকর্ষণীয় এবং উন্নত মানের ডিসপ্লে লুকের সন্ধান মিলবে মোবাইলটিতে । পাঞ্চ হোল কোয়ালিটির ডিসপ্লে টাইপ এর সাথে এর ফিচারে পাওয়া যাবে সুপার এমোলেড সিস্টেম । পাঞ্চ হোল টাইপের ডিসপ্লে গুলো মানে অনেকটাই ভাল এবং ফিচারে দারুণ পারফরর্মেন্স করে থাকে । যে কোন অ্যাঙ্গেল অথবা খুবই দ্রুত কার্যকারী ফলাফল পাওয়া যায় ডিসপ্লের টাইপিংগুলোতে । স্মার্টফোনটি ডিসপ্লেতে রয়েছে 120 হার্জ রিফ্রেশ রেট । হাই কোয়ালিটি ব্রাইটনেস এর ব্যবহার অনেকটা ভালো লেগেছে । ব্রাইটনেস এর ফিচারে রয়েছে 1300 নিটস প্যাক ব্রাইটনেস । রোদের আলোতে অনেকটা স্বাচ্ছন্দ্য ভাবেই মোবাইলটিকে ব্যবহার করা যাবে । ডিসপ্লেতে ঘনত্ব রয়েছে 398 পিপিআই ডেনসিটি । অ্যাসপেক্ট রেটিও রেট এর পরিমান 20 অনুপাত 9 । ডিসপ্লেতে ব্যবহার করা হয়নি নোটিফিকেশন এলইডি । 6.62 ইঞ্চি সাইজের ডিসপ্লে রয়েছে যা হাতের সাথে মানানসই । ডিসপ্লে সাইজ ততটা বড় নয় আবার বলতে গেলে ততটা ছোটও কিন্তু নয় । ভিডিও প্লেব্যাক অথবা গেম খেলার জন্য ডিসপ্লে সাইজ পারফেক্ট । ফুল এইচডি রেজুলেশন রয়েছে 1080×2400 পিক্সেল । ছবি আদান প্রদান অথবা যেকোন ভিডিও এইচডি মুডে দেখার সুযোগ রয়েছে ।
প্রায় সব মডেল গুলোতে আমরা সিকিউরিটি ব্যবস্থা দেখতে পাই । তার কারণ হচ্ছে মোবাইলটি যেহেতু আপনার সেহেতু এখানে আপনার পার্সোনাল অথবা প্রয়োজনীয় সকল তথ্য থাকতেই পারে । সেই তথ্যগুলো যেন অন্য কেউ দেখতে না পায় অথবা চুরি করতে না পারে তার জন্য সিকিউরিটি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে । বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় সিকিউরিটি ব্যবস্থা গুলো হচ্ছে মাল্টিপল ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর , ফেইস আনলক , প্যাটার্ন , পিন ইত্যাদি । সিকিউরিটি ব্যবস্থার কথা উঠলেই এই সিস্টেমগুলোর কথা মনে পড়ে যায় । প্রায় প্রতিটা মডেলেই উক্ত সিকিউরিটি ব্যবস্থা গুলো প্রয়োগ করে থাকে । এই মোবাইলটির ক্ষেত্রে আমরা পেয়ে যাব ফেইস আনলকিং সিস্টেম এর সাথে ইন ডিসপ্লে অপটিক্যাল ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর । ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর এর অবস্থান ডিসপ্লেতে হওয়ায় ব্যবহারকারী খুব সহজেই এটিকে আনলক করতে পারবে । ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সরটি নিখুঁত এবং দ্রুত কাজ করে থাকে । এগুলো ছাড়া আরো যে সিকিউরিটি সিস্টেম পাওয়া যাবে সেগুলো হলো গায়রো স্কোপ , ইলেকট্রনিক কম্পাস , এক্সিলেরোমিটার , প্রক্সিমিটি ইত্যাদি ।
মোবাইলটির অপারেটিং সিস্টেমে গুগলের সর্বশেষ এবং লেটেস্ট ভার্সন ব্যবহার করা হয়েছে অ্যানড্রয়েড 11 । গুগোল তার পরবর্তী ভার্সন আপডেট করে নিলে মোবাইলটি দিয়েও সেই পরবর্তী ভার্সন আপডেট করে ব্যবহার করা যাবে । স্মার্টফোনটির চিপসেটে দেওয়া হয়েছে Qualcomm SM8250-AC Snapdragon 870 5G । গেমিং গ্রাফিক্স এর জন্য জিপিইউতে ব্যবহার করা হয়েছে অ্যাড্রিনো 650 । প্রসেসরে পাওয়া যাবে জনপ্রিয় মডেল অক্টাকোর ।
আকর্ষণীয় মানের বডি ডিজাইন এর সাথে ডিসপ্লেতে দেওয়া হয়েছে দারুণ ফিনিশিং । ডিসপ্লে ডিজাইন দৃষ্টিনন্দন এবং মনোরঞ্জক হওয়ার কারণে প্রথম নজরে যে কারো নজর কেড়ে নিতে পারে । মোবাইলটি আকারে 6.41 ইঞ্চি দৈর্ঘ্য , 2.98 ইঞ্চি প্রস্থ এবং 0.35 ইঞ্চি প্রশস্ত । মোবাইলটি ওজনে প্রায় 198.99 গ্রাম । ওজনে ততটা বেশি না হওয়ার কারণে হাতে অথবা পকেটে খুব সহজে ব্যবহারযোগ্য । বডি ম্যাটারিয়ালে রয়েছে গ্লাস ফ্রন্ট এবং গ্লাস ব্যাক । কালো , সবুজ এবং হলুদ কালার সহ আরো ভিন্ন কালারে মার্কেটে পাওয়া যাবে । বডির ডান পাশে পাওয়া যাবে গুগোল অ্যাসিস্ট্যান্ট বাটন এবং ভলিউম বাটন ও বাম পাশে রয়েছে সিম কার্ড স্লট । মোবাইলটির বডির নিচের দিকে হেডফোন জ্যাক না থাকলেও পাওয়া যাবে লাউড স্পিকার ।
অনলাইন গেমিং পারফরম্যান্স
প্রথম সারির অনলাইন গেমগুলোকে দারুন ফিচারের মাধ্যমে গেম প্লে করা যাবে । দুর্দান্ত স্পিড এর পাশাপাশি পাওয়া যাবে আকর্ষণীয় মানের গ্রাফিক্স ডিজাইন । ফ্রী ফায়ার এবং পাবজির মত প্রথম ধাপের অনলাইন গেম গুলোকে ভালো মানের গ্রাফিক্স এর সাথেই মসৃণ ভাবে খেলা যাবে । প্রথমত , ব্যাটারি পারফরমেন্স মোটামুটি ভালো হওয়ার কারণে যে কোন গেম সম্পূর্ণ একদিন খেলা যাবে । দ্বিতীয়ত , ফ্রী ফায়ার এবং পাবজির মতো অনলাইন গেম গুলোকে প্লে স্টোর থেকে ইন্সটল করার জন্য স্মার্টফোনে নিম্নতম 2 জিবি রেম থাকা প্রয়োজন এবং নিম্নতম 3 জিবি রেম ছাড়া গেমগুলোকে ভালোভাবে খেলা যায় না । কিন্তু , এই মোবাইলের মেমোরি পারফরমেন্স রয়েছে দুইটি ভেরিয়েন্ট 8 জিবি এবং 12 জিবি রেম । যা দিয়ে অনায়াসে দারুন ফিচারে গেমগুলোকে খেলা সম্ভব । তৃতীয়ত , গেমিং এর জন্য জিপিইউতে আলাদাভাবে অ্যাড্রিনো 650 ব্যবহার করা হয়েছে । এটি দিয়ে হাই কোয়ালিটির গ্রাফিক্স এর মাধ্যমে গেম প্লে করা পসিবল ।
প্রযুক্তিনির্ভর বর্তমান সময়ে অনলাইন থেকে কেনাকাটা করার চাহিদা ব্যাপক । নিত্যপ্রয়োজনীয় প্রায় সব কিছু এখন অনলাইন থেকে অর্ডারের মাধ্যমে কেনাকাটা করা যায় এবং এর বিস্তৃতি সমগ্র বিশ্বজুড়েই । কেবলমাত্র একটি ল্যাপটপ অথবা স্মার্ট ফোন হাতে থাকলেই ই-কমার্স ব্যবসার সুযোগ কাজে লাগিয়ে ঘরে বসে প্রয়োজনীয় সকল কিছু অনলাইন থেকে অর্ডার করা যাবে । এই মডেলটিকেও অনলাইন থেকে অর্ডার করা যাবে । অনলাইন থেকে অর্ডার করার কারণে নির্ধারিত মূল্য থেকে কিছুটা বেশি টাকা খরচ করতে হবে । তবে অনলাইন থেকেই ক্রয় করার ক্ষেত্রে অনেকটা সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত । কেননা এমন অনেক ওয়েবসাইট আছে যারা কিনা টাকা নিয়ে চলে যায় অথবা অর্ডারকৃত পণ্য দিতে ব্যর্থ হয় । তবে সব ওয়েবসাইট এমনটা কিন্তু করে না অনেক ওয়েবসাইট আছে যারা সততার সাথে অনলাইনে ব্যবসা করে থাকে । যে ওয়েবসাইটগুলো ফাঁকিবাজি করে লাখ লাখ টাকা নিয়ে চলে যায় তাদের কাছ থেকে বিরত থাকা একান্ত জরুরী নয়তো ঠকে যাওয়ার তালিকায় আপনিও পড়ে যেতে পারেন ।
Realme GT Neo 2 মডেলটিকে 28 সেপ্টেম্বর , 2021 দেশের মার্কেটে রিলিজ করা হয়েছে । রিয়েলমি শোরুম ছাড়াও কোম্পানিটির অফিশিয়াল পেজ থেকে এই মডেলটিকে কালেক্ট করে নেওয়া যাবে । অফিশিয়াল মোবাইলটিকে সংগ্রহ করার জন্য আপনাকে (8/128) জিবি ৳35,000 টাকা খরচ করতে হবে । নির্ধারিত বাজেটে মোবাইলটির পারফরম্যান্স ছাড়াও অন্যান্য ফিচার গুলো মানানসই এবং দামের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ।
অন্যদিকে 12/256 জিবি ভেরিয়েন্ট এর স্মার্ট ফোনটি কিনতে চাইলে আপনাকে ৳38,000 টাকা গুনতে হবে ।
Tags:
রিয়েলমি মোবাইল