স্বল্প খরচে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স ইনফিনিক্স নোট ১১ প্রো | infinix note 11 Pro official smartphone

মিডিয়াম রেঞ্জের বাজার সিগমেন্টের ভিতরে স্মার্টফোন রিলিজ করার অন্যতম একটি কোম্পানি হলো ইনফিনিক্স । একের পর এক স্মার্ট ফোন রিলিজ করার মাধ্যমে কোম্পানিটি সকলের কাছে পরিচিতি লাভ করতে পেরেছে । স্বল্প খরচের স্মার্টফোনগুলোতে কম খরচে যদি ভাল ফিচার পাওয়া যায় তাহলে ব্যাপারটা কেমন হয় ? আর ঠিক এমন একটি ব্যাপার আমরা দেখতে পাই ইনফিনিক্স নোট ১১ প্রো মডেলটিতে । স্মার্টফোনটিকে দেশের মার্কেটে যুক্ত করা হয়েছে 19 নভেম্বর , 2021 অসাধারণ পারফরম্যান্স এবং সুন্দর একটি লুক নিয়ে ইনফিনিক্স এর নতুন মডেলটি আমাদের মাঝে হাজির । ইনফিনিক্স সব সময় তাদের মডেলগুলোতে ভালো মানের পারফরম্যান্স এবং কিছু ভিন্নতা দিয়ে থাকে । এই মডেলটির ক্ষেত্রেও আমরা কিছু ভিন্নতা লক্ষ্য করতে পারবো । অন্যান্য মডেলগুলো থেকে এই মডেলটিতে কিছু আপডেট আনা হয়েছে । কি কি ফাংশন গুলোতে আপডেট আনা হয়েছে এবং এই স্মার্টফোনটি ব্যবহারে সুবিধা এবং অসুবিধা মুখোমুখি আমাদের হতে হবে , সে বিষয়গুলো সম্পর্কে রিভিউতে আলোচনা করা হলো । 


স্বল্প খরচে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স ইনফিনিক্স নোট ১১ প্রো | infinix note 11 Pro official smartphone


ক্যামেরা সেটআপ


Infinix Note 11 pro মডেলটিতে ট্রিপল ক্যামেরা কালেকশন লক্ষ করা যাবে প্রাইমারি সেন্সরে । প্রাইমারি ক্যামেরা সেন্সরে যে বিষয়টি আপডেট রাখা হয়েছে সে বিষয়টি আমার কাছে অনেকটাই ভাল লেগেছে তবে আমি এটাও আশাবাদী যে এই আপডেটটি আপনাদের অনেকটা ভালো লাগবে । মিড রেঞ্জের ভিতরে ইনফিনিক্স যে মডেলগুলো রিলিজ করেছে সে মডেলগুলোর প্রাইমারি ক্যামেরা ফাংশনে আমরা টেলিফটো সেন্সরটি কিন্তু দেখতে পাইনি । কিন্তু এই মডেলটির ক্ষেত্রে আমরা পেয়ে যাবো টেলিফটো নামক আকর্ষণীয় সেন্সরটি । ওয়াইড সেন্সরে থাকছে 64 মেগাপিক্সেল এর মতো আকর্ষণীয় একটি ফাংশন । 64 মেগাপিক্সেল থাকার কারণে জুম করে দূরের সিনারি ক্যামেরাবন্দি করতে অনেক সুবিধা হবে । এছাড়াও থাকছে না ছবি গুলো ফেটে যাওয়ার ঝুঁকি । টেলি ফটো সেন্সরে 13 মেগাপিক্সেলের এর সাথে ডেপট সেন্সরে পাওয়া যাবে 2 মেগাপিক্সেল এর মাধ্যমে ছবি তোলার সুযোগ । সেলফি তোলার জন্য ফ্রন্ট ক্যামেরায় 16 মেগাপিক্সেল থাকছে । প্রাইমারি এবং ফ্রন্ট ক্যামেরার সাথে কোয়াড এলইডি ফ্ল্যাশ লাইট , এইচডিআর এবং পানোরামার মতো ফিচার রয়েছে ।  


ডিসপ্লে সাইজ 


ইনফিনিক্স কোম্পানির প্রিভিয়াস রিলিজ করা মডেলগুলোতে আমরা বড়োসড়ো ডিসপ্লে দেখতে পেয়েছি । Infinix Note 11 pro মডেলটিতে মোটামুটি বড় সাইজের ডিসপ্লে দেখতে পাওয়া যাবে । আইপিএস এলসিডি ক্যাপাসিটিভ কোয়ালিটি ডিসপ্লের পাশাপাশি থাকছে 6.5 ইঞ্চি ডিসপ্লে সাইজ । 120 হার্জের রিফ্রেশ রেট এর সাথে থাকছে 480 ব্রাইটনেস নিটস । 387 পিপিআই পিক্সেল ডেন্সিটির সাথে রয়েছে 
multi-touch । স্মার্ট ফোনটি ব্যবহার করার সময় আমাদের কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে । কেননা হ্যান্ডসেটটির ডিসপ্লেতে কোন প্রটেকশন ব্যবহার করা হয়নি যার কারণে ব্যবহার করার সময় আঘাত পাওয়ার ফলে ডিসপ্লে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে । স্মার্টফোনটি ব্যবহার করার সময় আমাদেরকে আলাদাভাবে ডিসপ্লে প্রটেকশন ব্যবহারের কথা মাথায় রাখতে হবে । মডেলটিতে থাকছে ফুল এইচডি 
1080 × 2460 পিক্সেল রেজুলেশন । ইনফিনিক্স নোট 11 প্রো স্মার্টফোনটি পেয়ে খুবই ভালো মানের একটি ডিসপ্লে আমরা পেয়ে যাবো ।


বডি কোয়ালিটি


আমাদের মধ্য থেকে অনেকেই রয়েছে যারা একটু বড় সাইজের স্মার্টফোন ব্যবহার করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ মনে করে আবার অনেককেই খুঁজে পাওয়া যাবে যারা বড় সাইজের স্মার্টফোন ব্যবহার করতে পছন্দ করে না । যারা বড় সাইজের স্মার্টফোনগুলো ব্যবহার করতে পছন্দ করেন তাদের জন্য এই স্মার্টফোনটি পারফেক্ট বলে মনে হতে পারে । এখন কথা হল যারা বড় ডিসপ্লের স্মার্টফোন গুলো ব্যবহার করতে পছন্দ করেন না তাদের জন্য কিন্তু এই স্মার্টফোনটি ব্যবহারে কিছুটা অসুবিধা লক্ষ্য করা যাবে । তার কারণ হলো এই স্মার্টফোনটি আকারে কিছুটা বড় যার কারণে এটিকে এক হাতে ব্যবহার করতে অনেকটাই বেমানান মনে হবে । যাইহোক 209 গ্রামের এই মোবাইলটি আকারে 6.81 ইঞ্চি দৈর্ঘ্য , 3.09 ইঞ্চি প্রস্থনীল এবং সবুজ কালার ছাড়াও মার্কেটে পাওয়া যাবে আরও ভিন্ন কয়েকটি কালারে । হ্যান্ডসেটটির বডির পিছনে এটিই স্টাইলিশ ভাব রয়েছে যা আমার কাছে মোটামুটি ভালোই লেগেছে । হ্যান্ডসেটটির বডি যে ফ্রেমে আবদ্ধ সেটি মূলত প্লাস্টিকের তৈরি । স্মার্টফোনটি ডানপাশে রয়েছে হোম বাটন এবং আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে এটিকে ফিঙ্গারপ্রিন্ট হিসাবেও কাজে লাগানো যাবে । স্মার্টফোনটি আকারে কিছুটা বড় হওয়ার কারণে আমাদের কাছে ভলিউম বাটন গুলো কিছুটা উপরে বলে মনে হতে পারে । যে বিষয়টি না বললেই নয় এই স্মার্টফোনটিতে আমরা পেয়ে যাব দুইটি স্পিকার । সবমিলিয়ে স্মার্টফোনটির বডি ডেকোরেশন ইনফিনিক্স লাভারদের কাছে ভালই লাগবে বলে ধারণা করা যায় ।

ব্যাটারি ব্যাকআপ


মোবাইল ফোনটিতে পাওয়া যাবে 5000mAh পাওয়ারের ব্যাটারি । নন রিমুভেবল lithium-polymer কোয়ালিটির ব্যাটারি যুক্ত করা হয়েছে স্মার্টফোনটিতে । স্মার্টফোনটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে ব্যাটারির পক্ষ থেকে বিশেষ সুবিধা পাওয়া যাবে আর সেগুলো হলো স্মার্টফোনটিকে দীর্ঘক্ষন ব্যবহার করার সুবিধা রয়েছে । আপনি যদি হাই কোয়ালিটি লেভেলের অ্যাপস অথবা সফটওয়্যার ব্যবহার করেন তাহলে সর্বোচ্চ দিনে একবার চার্জ দিলেই হবে অর্থাৎ বলা চলে আপনি সর্বোচ্চ একদিন ব্যবহার করতে পারবেন । কিন্তু আপনি যদি বেসিক লেভেল এর হয়ে থাকেন তাহলে ফোনটিকে আপনি একদিনের অধিক ব্যবহার করতে পারবেন সেক্ষেত্রে কোন ঝামেলা হবে না । এছাড়াও এই স্মার্টফোনটিতে থাকছে দ্রুতগতিতে অর্থাৎ 33 ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সিস্টেম । তবে পাওয়া যাচ্ছেনা ওয়্যারলেস চার্জিং সিস্টেম এর সুযোগ । স্মার্টফোনটি হাতে নিয়ে ব্যবহার করার সময় ব্যাটারীতে তেমন কোন প্রবলেম চোখে পড়বে না বলে ধারণা করা যায় ।   



রেম এবং রোম


মডেলটির ভেতরে থাকা অন্যতম একটি আকর্ষণীয় বিষয় হচ্ছে অভ্যন্তরীণ স্টোরেজ । মিডিয়াম বাজেটের মধ্যে থাকা অন্যান্য কোম্পানি গুলো খুব কম সময় ভালো স্টোরেজ প্রদান করে থাকে । কিন্তু এখানে এই মডেলটি আমাদেরকে অফার করছে 8 জিবি রেম এর সাথে 128 জিবি রোম । এখন অনেকের প্রশ্ন জাগতে পারে যে আমরা আলাদা ভাবে মেমোরি কার্ড ব্যবহার করতে পারব কিনা ? হ্যাঁ অবশ্যই পারবেন । স্মার্টফোনটিতে দেওয়া হয়েছে ডেলিকেটেড স্লট ‌‌। যেখানে আপনি ডুয়াল সিম কার্ড এর পাশাপাশি আলাদা ভাবে একটি মেমোরি কার্ড ব্যবহার করার সুযোগ পাবেন । মোবাইল ফোন বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করার কারণে আমাদের একটু বেশি স্টোরেজের প্রয়োজন হয়ে থাকে । যাদের বেশি স্টোরেজের প্রয়োজন তাদের জন্য এই মডেলটি হেল্প ফুল মনে হতে পারে ‌‌। বাই দ্যা ওয়ে বেশি স্টোরেজ থাকার কারণে মডেলটিকে টানা ব্যবহারে কোনরূপ সমস্যা তৈরি হবে না । 

অপারেটিং সিস্টেম 


গুগলের অ্যান্ড্রয়েড 11 (xos 10) ভার্সন ব্যবহার করা হয়েছে । প্রসেসরে থাকছে অক্টাকোর মডেল আপ টু 2.05 হার্জ । কোম্পানিতে তাদের প্রিভিয়াস মডেলটিতে কিন্তু অ্যান্ড্রয়েড 10 ব্যবহার করেছিল সে ক্ষেত্রে এই মডেলটিতে আমরা এন্ড্রয়েড ভার্সন আপডেট দেখতে পেয়ে যাব । তবে জিপিইউতে ব্যবহার করা হয়েছে Mali G57 MC2 । জিপিইউতে কিন্তু আমরা নিত্যনতুন এর ছোঁয়া দেখতে পাইনি এই স্মার্টফোনটির ভিতরে । Mediatek helio G96 মডেলের চিপসেট ব্যবহার করা হয়েছে এ ক্ষেত্রে কিছুটা আপডেট আমরা দেখতে পাবো কারণ এর পূর্বের মডেলটিতে ব্যবহার করা হয়েছিল G88 । অ্যাপস এবং সফটওয়্যার ইন্সটলের ক্ষেত্রে গুগোল প্লে স্টোর থেকে সুবিধা নেওয়া যাবে । প্রসেসর এর দিকে যদি আমরা লক্ষ্য করি তাহলে দেখতে পাব ইনফিনিক্স তাদের নোট মডেল গুলোর মধ্যে প্রায় ম্যাক্সিমাম অক্টাকোর মডেল ব্যবহার করেছে । এই স্মার্টফোনটির ক্ষেত্রে যদি আমরা প্রসেসরে স্ন্যাপড্রাগন এর দেখা পেতাম তাহলে মনে হয় বিষয়টি আরও বেশি আকর্ষণীয় বলে মনে হতো । যাইহোক অক্টোকোর একটি জনপ্রিয় প্রসেসর যেটা সকলের কাছে পারফেক্ট বলে মনে হতে পারে ।


গেমিং পারফরম্যান্স


বর্তমান বিশ্বে বড় মার্কেটপ্লেসগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি গেমিং প্ল্যাটফর্ম । অনলাইন গেমিং সাইট গুলো আমরা স্মার্টফোন , ল্যাপটপ অথবা পিসির মাধ্যমে গেম প্লে করে থাকি । এখন কথা হলো সকলের কাছে ল্যাপটপ অথবা পিসি নাও থাকতে পারে কিন্তু একটি অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন কমবেশি সকলেই ব্যবহার করে থাকে । আর যে কারণে সাধারণ মানুষ গুলো গেমপ্লে করার জন্য স্মার্টফোনকে বেছে নিয়ে থাকে । এখন আপনি যদি গেমপ্লে করার জন্য Infonix Note 11 pro মডেলটিকে বেছে নিয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার মনে একটি প্রশ্ন জাগতে পারে সেটি হল এই মডেলটির মাধ্যমে কেমন পারফরম্যান্স পাওয়া যাবে গেম খেলার জন্য । স্বল্প খরচের মধ্যে স্মার্টফোন গুলোর মধ্যে এই মডেলটা গেমিং পারফরম্যান্সের জন্য আমার কাছে অনেকটা পারফেক্ট বলে মনে হয়েছে । কেননা এখানে থাকছে দূর্দন্ত মানের জিপিইউ । এছাড়াও দীর্ঘক্ষণ গেম প্লে করার জন্য ব্যাটারীতে কোন প্রবলেম হবার ঝুঁকি নেই । যদিও মিডিয়াম গ্রাফিক্স এর মাধ্যমে গেম প্লে করা যাবে কিন্তু গেম খেলার সময় কোন প্রকার অসুবিধা চোখে না পরার কারণটি আমাকে এই স্মার্টফোনটি বিশেষভাবে আকৃষ্ট করেছে । অনলাইন গেম গুলো খেলার জন্য বিশেষ করে কম বাজেটের স্মার্টফোন গুলোর মধ্যে এই মডেলটি আপনাদের কাছে হতে পারে মার্কেটের কিং

অনলাইনের মাধ্যমে অর্ডার


উন্নতির বিকাশের ফলে এখন আমরা ঘরে বসেই আমাদের পছন্দের স্মার্টফোনটি হাতের মুঠোয় নিয়ে নিতে পারে । এখন প্রায় প্রতিটি মানুষ অনলাইনের মাধ্যমেই স্মার্ট ফোন থেকে শুরু করে যাবতীয় প্রায় প্রতিটি কিছুই অর্ডার করে থাকে । আপনি চাইলে ইনফিনিক্স কোম্পানির এই মডেলটিকেও ইন্টারনেটভিত্তিক অনলাইনের মাধ্যমে অর্ডার করে নিতে পারবেন । তবে কাজটি আসলে যতটা সহজ কর্ম ক্ষেত্রে ঠিক ততটাই কঠিন । তার কারণ হলো আপনি যদি অনলাইনের মাধ্যমে সঠিক জায়গা থেকে পণ্যটি অর্ডার করতে না পারেন তাহলে কিন্তু ঠকে যাওয়া সম্ভাবনা অনেকাংশেই বেশি থাকে । সংবাদপত্র , সোশ্যাল নেটওয়ার্ক এবং আরো বিভিন্ন যোগাযোগ মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন সময় দেখতে পাই যে আইফোন অর্ডার করা হলেও সে ক্ষেত্রে আইফোন এর পরিবর্তে ইটের গুড়া দেওয়া হয়েছে । অনলাইন থেকে পণ্য অর্ডার করার ক্ষেত্রে আপনি কিন্তু প্রতারিত হতে পারেন এই কথাটি আপনার মাথায় রেখে সঠিক ওয়েবসাইটে ভিজিট করে আপনি খুব সহজেই এই মডেলটি অর্ডার করে নিতে পারবেন । অপরদিকে ইনফিনিক্স এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে আপনি খুব সহজেই তাদের যেকোনো মডেল অর্ডার করতে পারবেন । তবে অনলাইন থেকে পণ্য অর্ডার এর ক্ষেত্রে আপনাকে আলাদা কিছু চার্জ পরিশোধ করতে হতে পারে ।

রিলিজের সময় এবং মূল্য


স্মার্টফোনটি ফুল স্পেসিফিকেশন জানার পরে অনেকের মধ্যেই এই স্মার্টফোনটি ব্যবহার করার আগ্রহ ইতিমধ্যেই জেগে উঠেছে ‌‌। স্মার্টফোনের ফিচার এবং এর স্পেসিফিকেশন দেখে অনেকের হয়তো মনে করতে পারেন যে এই স্মার্টফোনটিকে অনেক মূল্য দিয়ে কিনতে হবে । যারা ঠিক এমনটাই আশাবাদী তাদের ভাবনাটি মুছে দিতে ইনফিনিক্স কোম্পানিতে তাদের গ্রাহকদের জন্য এই স্মার্টফোনটি প্রাইস নির্ধারণ করেছে মাত্র 21,490 টাকা । স্মার্টফোনটিকে আমরা খুবই স্বল্প মূল্যে পেয়ে যাব অফিশিয়াল ভেরিয়েন্টে । দারুন ফিচারের সাথে এই স্মার্টফোনটি খুব কম টাকায় ক্রয় করা যাবে । বাজেট নিয়ে এই স্মার্টফোনটির বিরুদ্ধে আমার কোন মতবাদ নেই । তার কারণ হলো স্মার্টফোনটি দেখে খুবই ভাল মানের ফিচার দেওয়া হয়েছে সে ক্ষেত্রে নির্ধারিত মূল্যটি বেশি নয় । আমরা যারা একটু কম খরচের মধ্যে একটি ভাল মানের স্মার্টফোন ব্যবহার করতে চাই অথবা হাতের মুঠোয় নিতে চাই তাদের জন্য এই মডেলটি মার্কেটের সেরা বলে মনে হয়েছে আমার কাছে ।



একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন